৫০+ ফেসবুকের অসাধারণ ফানি পোস্ট ও মজার স্ট্যাটাস।

সুপ্রিয় বন্ধুরা, আপনারা যারা ফেসবুকে মজার মজার ফানি পোস্ট দেওয়ার জন্য ফানি পোস্ট খুজতেছেন, তাদের জন্য আজকের এই আর্টিকেল। এই আর্টিকেলে আপনি অনেক মজার ফানি পোস্ট পাবেন , যেগুলো দেখা মাত্রই আপনার মুখে হাসি চলে আসবে। 

৫০+ ফেসবুকের অসাধারণ ফানি পোস্ট ও মজার স্ট্যাটাস।

বিভিন্ন গ্রুপে কিংবা আপনার ফেসবুক প্রোপাইলে পোস্ট করে নিজেকের অন্যন্য মাত্রায় নিয়ে যেতে পারেন। আপনার পরিচিতি-অপরিচিতি বন্ধু-বান্ধুবীর কাছে মজার লোক হিসেবে নিজেকে জাহির করতে পারবেন। সহজে নিজের পরিচিতি বাড়াতে পারবেন। 

আরও পড়ুনঃ  কিছু খাবার ও অভ্যাস পরিবর্তনের মাধ্যমে ধূমপান ছাড়ুন-ধূমপানের ক্ষতিকর দিকগুলো জানুন।

পোস্ট সূচিপত্র

ফানি পোস্ট

  • একেই বলে বাঙ্গালি বরফের পিছনে বাশ দিয়ে নাম দিছে আইসক্রিম।
  • বাশ বাগানে মাথার উপর চাদ উঠেছে ঐ, লাইফে শুধু বাশ’ই খেলাম চাদ টা গেলো কই।
  • হাজার টাকা দিয়ে প্যান্ট কিনে রঙের গ্যারান্টি পাই না। তোকে তো বিনা পয়সায় পেয়েছিলাম, রঙ বদলানো টা অস্বাভাবিক কিছু না।
  • ছাদে বসে বসে গল্পের বই পড়ছি, পাশের বাসার ছাদ থেকে এক মহিলা তার বাচ্চার কান্না থামানোর জন্য বলতেছে , ঐ যে ভূত!! কেমনডা লাগে
  • চিকন মেয়েরা শাড়ি পড়লে মনে হয় বাশের সাথে জাতীয় পতাকা উড়তেছে।
  • ছোট বোন থেকে ১৩০ টাকা ধার নিয়েছি ৩ মাস আগে, ১০০ টাকা করে ৪ বার দিছি, আজ হুমকি দিলো বাকি ৫০ টাকা না দিলে খবর আছে।
  • এক রাত কে হাজার রাতের চেয়েও গভীর মনে হয় যখন দেখি নাক ডাকা লোকের সাথে শুয়ে আছি।
  •  খেলা হবে বসার ঘরে,আরে অশিক্ষিত! লাইনটা আবার পড়, ভূল পরছিস।
  • প্রিয়ে এক্স! ভেবো না ভূলে গেছি তোমায়, আজও প্রতি রাতে অসংখ্যা গালি দিয়ে ঘুমাই।
  • টয়লেটে বসে যদি আমি ক্যাপশন দিতে পারি, তাহলে তোরা খাটে শুয়ে রিএক্ট দিতে পারছ না। মুরগির দুধ খাইয়া মরে যা সব।
  • পার্কে দুইজন দাড়িয়ে চুমু খাচ্ছিলো, আমি গিয়ে বললাম বসে খান। বসে খাওয়া সুন্নত।
  • ওরস্যালাইন কি সারাজীবন ওর ই থাকবে, কোনদিন কি আমার হইবো না।
  • ছেলেদের পাঞ্জাবি গিফট করলে, মেয়েদের চুল পড়া কমে ও চুলের গোড়া শক্ত হয়।
  • আজ পর্যন্ত একটা প্রেমও করতে পারলাম না, বাসর ঘরে বউকে কি জবাব দিবো।
  • মোবাইল টিপতে টিপতে বেগুন ভাজি দিয়ে ভাত খেয়ে উঠে দেখি, সামনে মুরগির মাংসও ছিল।
  • এই শহরের মানুষ গুলো বড়ই বেইমান, তাতে আমার কি ? আমি তো গ্রামে থাকি।
  • সময়টা খারাফ যাইতেছে, তাই বুদ্ধি করে ঘড়ির ব্যাটারি খুলে রাখছি।
  • পরিক্ষার হলে যার কেউ নাই, তার উদ্দীপক আছে।
  • বন্ধুকে মামা ডেকে , বন্ধু বউ/জিএফ কে ভাবি ডাকা একমাত্র বাংলাদেশে সম্ভব।
  • আজ আমি খুব খুশি , আজকে আমি নিজেকে টিভিতে দেখলাম- জ্বি যখন টিভি বন্ধ ছিল।
  • বাঙালিরা ব্যাটারি দিয়ে রিমোট চালায় দু মাস,আর লাড়াইয়া-ছাড়াইয়া, থাপরাইয়া চালায় ছয় মাস।
  • গতকাল দেরি করে বাসায় ফিরেছিলাম, আম্মুঃ কিরে এত দেরি কেন ? আমিঃ এইতো এক বন্ধুর বাসায় ছিলাম। তখন আম্ম আমাকে খেতে দিয়ে ভিলেন স্টাইলে এক এক করে ১২টা বন্ধুকে কল দিল। তার মধ্যে ৫ জনই বললো হ্যা আন্টি ও এখানেই ছিলো। ৩ জন বললো আন্টি ও তো এখানেই আছে, পড়তেছে। ২ জন বললো হ্যা আন্টি ও ত একটু আগেই বেরিয়ে গেল। ১ জল বললো টয়লেটে আছে। আর একজন তো বেশি পাকনামো করে আমার কন্ঠ নকল করে বলেই ফেললো, হ্যা আম্মু বলো কি বলবা। এখন আমি বাম কানে কম শুনি।
  • আপনার বিশ্বাস হবে কিনা জানি না, যখন আমার বয়স ২ বছর। তখন আমি অনেক ছোট্র ছিলাম।
  • লুঙ্গি আর স্বাধীনতা দুটোই অর্জন করা সহজ কিন্ত নিয়ন্ত্রন বা রক্ষা করা কঠিন।
  • আম্মুর টাকা হারাইছে, আম্মু টাকা না খুজে আমাকে খুজতেছে। এ কেমন কথা??
  • বড়া ছেলেকে মেডিক্যাল-এ পড়াবে নাকি বুয়েটে পড়াবে, এই নিয়ে পার্কে বসে জিএফ ও বিএফ এর মধ্যে তুমুল ঝগড়া। এক পর্যায়ে জিএফ বিরক্ত হয়ে বলছে, কালকে আমার জেএসসি পরীক্ষা শুরু তাই বেশি কিছু বললাম না, চলে গেলাম।
  • ভাবির বোনের ফ্রিজে, এক টুকরো মাংস রাখতে চাইছিলাম, কিন্ত পলিথিন নাই বলে রাখতে দিল না, একদিন আমারও ফ্রিজ হবে তখন আর পলিথিন লাগবে না।
  • আইন নিজের হাতে নিবেন না, মশা ধরে পুলিশের হাতে হাতে তুলে দিন।
  • মায়ের হাতে সব কিছুই মজাদার, হোক সেটা বিরিয়ানি, দৌড়ানি কিংবা থাবড়ানি।
  • চুল বড় রাখলে ছেলেরা খারাপ হয়ে যায় না, এগুলো নিউটন , রবীন্দ্রনাথ হওয়ার লক্ষণ। 
  • সবার সাথে রাগ করে থাকতে পারি কিন্ত বাথরুমের সাথে রাগ করে থাকতে পারি না।
  • ফেইসবুকে প্রেম করে এক পাকিস্তানি পোলারে সেই লেভেলের ছ্যাকা দিয়েছি, আচ্ছা আমি কি এখন মুক্তিযুদ্ধের ভাতা পামু!
  • চিকন মেয়েদের দেখলে মশাও চিন্তা করে , রক্ত খামু নাকি দিমু।
  • বউকে নিয়ে জাতীয় পতাকা কিনতে গিয়েছিলাম। দোকানদার ছোট বড় দু-চারটা দেখানোর পর বউ দোকানদারকে বলতেছে, অন্য কালারের কালেকশন থাকলে দেখানতো।
  • শিক্ষকঃ অক্সিজেন আবিষ্কার হয়েছে ১৭৭৩ সালে।
          ছাত্রঃ বেচে গেলাম! ওই সময়ের আগে জন্ম নিলে মরে যেতাম।

  • সবার জীবনে প্রেম আসে, আমার জীবনেও এসছিল। কিন্ত সেদিন বৃষ্টি ছিল তাই আনতে পারি নাই।
  • আমার ধৈর্যের পরীক্ষা নিও না,, আমি বিটিভির এড দেখে বড় হইছি।
  • জীবনে অনেক কিছুই পেয়েছি,, কিন্ত বাংলা ২য় পত্রে পিতার নিকট টাকা চেযে পত্র লেখার টাকা গুলো আজও পেলাম না।
  • প্রেম করার সময় চিকন মেয়েদের সাথেেই করবো, যাতে পালানোর সময় রিক্ত না থাকে।
  • বান্ধবীর মুখের দিকে তাকিয়ে গাঞ্জাখোর পোলাপানরেও দুলাভাই ডাকতে হয়। কিয়েক্টা অবস্থা !
  • টেরা টেরা মেয়েটিও স্ট্যাটাস দেয, এই চোখের দিকে তাকিও না- প্রেমে পড়ে যাবে।
  • বাসায় মেহমান আসছে , খালি হাতে। তাই বিটিভি চালু করে রিমোট লুকিয়ে রাখছি।
  • দোস্তঃ তোর ভাবি বাসায় নেই, তাই চা খাওয়াতে পারছি না। হারামজাদা , পাশেই তো দোকান। ইচ্ছে নেই সেটা বললেই তো পারতি।
  • আমরা তো সেই লেভেলের বাঙালি, মোবাইলে বাংলা ভাষা চালু করলেই আর কিছু্ই বুঝিনা।
  • ক্যারিয়ার গঠন আর রাস্তা পারাপারের সময় মেয়েদের দিকে তাকাতেই নাই। তাহলে দুর্ঘটনার ঘটার সম্ভাবনা আছে।
  • প্রেম করার সময় মেয়েদের মুখ না পা দেখে করবা , তাহলে ঠকার সম্ভাবনা ৯৯%।তোদের ঘরে কি মা-বোন না।, না আমরা তো মেসে থাকি।
  • সেই দিন আর বেশি দূরে নাই, যেদিন বিয়ের কার্ডে লেখা হবে পাত্র-পাত্রী সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে ফেসবুকের লিংক কে ক্লিক করুন।

মজার স্ট্যাটাস

  • মেয়েঃ তুমি কি আমার জীবনের সূর্য হবে ?
 ছেলেঃ অবশ্যই!

মেয়েঃ তাহলে ৯৩ মিলিয়ন মাইল দুরে থাক।
  • স্ত্রীঃ আজকে স্বপ্ন দেখলাম তুমি আমায় একটি ডায়মন্ডের আংটি গিফট করছো।
স্বামীঃ আমিও স্বপ্নে দেখলাম, বিলটা তোমার আব্বা পে করছে।
  • এক লোক গেলো দোকানে আয়না কিনতে।
কাস্টমারঃ ভাই, আয়নার গ্যারান্টি আছে নাকি ?

দোকানদারঃ আছে, আপনি ১০০ তলা বিল্ডিং থেকে এটি নিচে ফেললে ৯৯ তলা পর্যন্ত এটি                       অক্ষত থাকবে।
  • স্ত্রীঃডাক্তার আমার স্বামী ঘুমের সময় কথা বলে 
ডাক্তারঃ আপনার স্বামী যখন জেগে থাকে, তখন তাকে কথা কথা বলার সুযোগ দিন।
  • বন্ধঃ-১ তুই না ডাক্তারের কাছে যাওয়ার কথা আজ।
  বন্ধুঃ-২ নারে, আজ শরীর টা ভালো না, ডাক্তারের কাছে যাওয়া হবে।
  • শিক্ষকঃ আমরা মুরগি থেকে কি পাই ?
   ছাত্রঃ চিকেন ফ্রাই।

   শিক্ষকঃ আর গরু থেকে কি পাই ?

  ছাত্রঃ বাড়ীর কাজ।
  • শিক্ষকঃ কোন বইটি তোমার জীবনে সব থেকে বেশি সহায়তা করেছে ?
  ছাত্রঃ আমার বাবার চেক বই।
  • বাবাঃ রোজাল্ট এর কি খবর তোর ?
 ছেলেঃ একটা সু-সংবাদ আরেক দূঃসংবাদ

  বাবাঃ আগে সুসংবাদ বল

 ছেলেঃ আমি পরীক্ষায় পাশ করেছি

 বাবাঃ আর দুঃসংবাদ কি ?

 ছেলেঃ সু-সংবাদ টি মিথ্যা।
  •  স্ত্রীঃ তুমি সব সময় আমার ছবি তোমার সাথে নিয়ে রাখো কেন ?  
         
  স্বামীঃ যখন কোন ধরনের বিপদে পড়ি , তখন তোমার ছবি দেখে সমাধানে অনুপ্রাণিত হই।

  স্ত্রীঃ দেখছো ! আমি তোমার জীবনকে কত সহজ করে দিযেছি, তাই না ?

 স্বামীঃ আসলে তা না, তোমার ছবি দেখি আর ভাবি এত বড় বিপদ যেহেতু সামলিয়ে জীবন                         চালাচ্ছি, সেহেতু এই বিপদ তো কিছুই না।
  • মা ঃ দেখ দেখ রাস্তায় দিয়ে যাওয়া ছেলেটা কত নম্র,ভদ্র ও মার্জিত।
ছেলেঃ হুম, মনে হয় ছেলে টা পারিবারিক শিক্ষা ভালো পেয়েছে।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url