গোপালভোগ,আম্রাপালি,হাড়িভাঙ্গা,ফজলি ও হিমসাগর সহ ৩০০+আমের জাতের পরিচয়

আম ফল সারা পৃথিবীতে জনপ্রিয় এবং পছন্দনীয় একটা ফল । পৃথিবীতে দ্বিতীয় কোন ফল নেই যা আমের সমতুল্য। তাই একে সম্মান দিয়ে ফলের রাজা বলা হয়। আমের প্রায় ৩৫ প্রজাতি রয়েছে এবং ৩০০ ও বেশি জাত রয়েছে। আমের ফলের আকার,  আকৃতি, মিষ্টতা, ত্বকের রঙ এবং ভেতরের ফলের বর্ণ সোনালি বা কমলা হতে পারে। আম ভারতের মালদহ, মুর্শিদাবাদ-এ প্রচুর পরিমাণে চাষ করা হয়। 

আম গাছ বাংলাদেশের জাতীয় গাছ। আম ভারত ও পাকিস্তানের জাতীয় ফল। বাংলাদেশের রাজশাহী, নওগা, দিনাজপুর, নাটোর, দিনাজপুর, নাটোর, সাতক্ষীরা, যশোর, ও চাপাইনবাবগঞ্জ জেলায় প্রচুর পরিমাণে আম উৎপাদন হয়ে থাকে।

আরও পড়ুনঃ পড়ার টেবিলে ঘুম/ঝিমানি আসলে করণীয়-পড়ার সময় তন্দ্রা থেকে বাচতে ১৭টি কৌশল মেনে চলূন।

পোস্ট সূচিপত্র

ফজলি আম

ফজলি বা ফকিরভোগ (ইন্ডিয়ার বিভিন্ন জায়গায় এই নামে পরিচিত) আমের একটি জাতের নাম। ভারতের মালদহ জেলা ফজলি আমের জন্য বিখ্যাত। বাংলাদেশেও ফজলি আমের ব্যাপক চাহিদা রয়েছে। ফজলি আমের নামকরণের ব্যাপক ইতিহাস রয়েছে। 

ফজলি আমের  নমকরণের ইতিহাস

১৮০০ সালের দিকে ভারতের মালদহের সেই সময়ের কালেক্টর র‌্যাভেন সাহেব ঘোড়ার গাড়ি দিয়ে গৌর যাচ্চিলেন। পথিমধ্যে তার তৃষ্ণা পেলে পাশের গ্রামের এক মহিলার কাছে কিছু খেতে চান। ফজলু বিবি নামক এক মহিলার বাড়ির পাশে একটি বড় আম বাগান ছিল।

ফজলু বিবি কালেক্টর সাহেব কে আম খেতে দেন। আম খেয়ে কালেক্টর সাহেব ইংরেজিতে তাকে আমের নাম জিঙ্গেস করেন। সেই মহিলা ইংরেজি বুঝতে না পেরে নিজের নাম বলে দেন। সেই থেকে এই আমের নাম হয়ে যায় ফজলি আম।
ফজলি জাতের আম

এছাড়াও ফজলি আমের নাম করণের আরেকটি ইতিহাস রয়েছে, সম্ভবত পঞ্চদশ শতাব্দির দিকে সুলতান ইউসুুফের বিশেষ এক কীর্তি জড়িয়ে রয়েছে এ ফজলি আমের সাথে। সুলতানের প্রিয় নর্তকী ছিলেন ফজলবিবি। সুলতান তার থাকার জায়গা করে দেন আম বাগানের ভেতরে। ফজলি বিবির গৃহের পাশের বাগানে বড় বড় সাইজের আম ফলতে থাকে। তখন ফজলি বিবির অঙ্গকে ব্যঙ্গ করে লোকে ফজল আম বলতে থাকে। সেই থেকেই এই অঞ্চলে উৎপাদিত বড় আকারের আমগুলির নাম হয়ে যায় ফজলি আম। বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের “শেষের কবিতা” উপন্যাসেও ফজলি আমের বর্ণনা পাওয়া যায়।

ফজলি আমের উৎপত্তিস্থল

ফজলি আমের দক্ষিন এশিয়ার পূর্বদিকে বিশেষ করে বাংলাদেশ ও ভারতের পশ্চিমবঙ্গ ও বিহারে পাওয়া যায়। বাংলাদেশের চাপাইনবাবগঞ্জ, রাজশাহী,  নওগা, নাটোর, দিনাজপুর ও সাতক্ষীরাসহ দেশের প্রায় সব অঞ্চলে পাওয়া যায়। তবে চাপাইনবাবগঞ্জ ও রাজশাহী অঞ্চলের ফজলি আম সব থেকে বিখ্যাত প্রসিদ্ধ ও উন্নতমানের।

ফজলি আমের বৈশিষ্ট্য

ফজলি আম সাধারণত গড়ে লম্বায় ১৩.৮ সেমি। চওড়া ৯.৫ সেমি হয়।  গড় ওজন সাধারণত ৬০০-৬৫০ গ্রাম হয়ে থাকে। তবে একটি ফজলি আম ১  কেজি বা তার থেকেও বেশি ওজনের হতে পারে। ফজলি আম লম্বা, কিছুটা চ্যাপ্টা ও খোসা পাতলা হয়ে থাকে।  ছোট অবস্থায় ফজলি আম কালো সবুজ থেকে বড় হওয়ার সাথে সাথে গাঢ় সবুজ থেকে হালকা সবুজ হয়ে থাকে। পাকার সময় হলে গায়ের রঙ বিশেষত উপরের অংশ হালকা হলুদ হয়ে উঠো।  শাস হলুদ, আশবিহীন, রসালো, সুগন্ধযুক্ত, সুস্বাদু ও মিষ্টি। এই আমের মিষ্টির পরিমান গড়ে ১৭.১৮ শতাংশের কাছাকাছি । এই আমের খাদ্যাংসের পরিমাণ ৬০-৬৫ শতাংশ।

ফজলি আম পাকার সময়

ফজলি আম মুলত জুলাই মাসের ১ম সাপ্তাহ থেকে পাকা শুরু হয় এবং আগষ্ট মাসের ২য় সপ্তাহ পর্যন্ত পাওয়া যায়। ফজলি অম চেনার সহজ উপায় হলো  এই আম অন্য আমের থেকে বড় লম্বা ও সুন্দর হয়ে থাকে। পাকা ফজলি আমের বৈশিষ্ট্য হলো এগুলো দেখতে হলুদাভ হয়। পনিতে ডুবালে পরিপক্ব বা পাকা আম পানিতে ডুবে যায়। কাচা ও পাকা উভয় আমই বিভিন্ন পুষ্টি উপাদানে ভরপুর। আমে উচ্চমানের ভিটামিন এ ও সি রয়েছ্ েএছাড়া আামে ভিটামিন বি-১, বি-২ বি সিক্স বা পাইরিডক্সিন  ও রয়েছে।

আম্রপলি আম

আম্রপালি আমের একটি জাত। ১৯৭১ সালে এই হাইব্রিড জাতটি উদ্ভাবন করা হয়। আম্রপালি জাতের আমটি নমকরণ করেন ভারতীয় কৃষি গবেষণা  ইন্সটিটিউটের বিজ্ঞানী ড. পিযুষ কান্তি মজুমদার। তিনি দশেরী ও নিলয় জাতের দুটি আমের সংকরায়নের মাধ্যমে নতুন এ জাতটি উদ্ভাবন করেন। যার নাম দেয়া হয় আম্রপালি। তারপর থেকে এই আমটি সারা ভারতের খামার ও বাগানগুলিতে রোপণ করা হয়েছে। পশ্চিমবঙ্গের নদিয়া জেলার চাকদহে আম্রপালি আম প্রথম রোপণ করা হয়। ভারতীয় আমের এ জাত টা বাংলাদেশে আসে ১৯৮৪ সালে। কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের মহা পরিচালক কৃষিবিদ এনামুল হক ও চুয়াডাঙ্গার আজাদ হাইব্রিড নার্সারির কর্ণধার আবুল কালাম আজাদের  যৌথ উদ্যোগে বাংলাদেশে এ জাতটি আমদানি করা হয়।
আম্রপালি জাতের আম

আম্রপালি আমের বৈশিষ্ট্য

এই জাতের বেশ কিছু বৈশিষ্ট্য রয়েছে। উন্নত জাতের আম এক গাছে এক বছর ফলে, পরের বছর ফলে না। কিন্ত আম্রপালি প্রতিবছর ফলে। এর মিষ্টতার পরিমাণ ল্যাংড়া বা হিমসাগরের চেয়ে বেশি। আম গাছটি গঠন ছোট, গাছে ছোট আকারের আমের গুচ্ছ ধরতে দেখা যায়। আমের রং কমলা-লাল এবং অন্যান্য বাণিজ্যিক জাতের আমের তুলনায় এতে প্রায় আড়াই থেকে তিন গুন বেশি বিটা ক্যারোটিন থাকে। তবে এই গাছের জীবনকাল সংক্ষিপ্ত। গড় ফলন প্রতি হেক্টরে ১৬ টন।

হিমসাগর আম

হিমসাগর আমটি ভারতের পশ্চিমবঙ্গের একটি বিখ্যাত আম। বাংলাদেশের রাজশাহী,চাপাইনবাবগঞ্জ ও সাতক্ষীরা জেলাতেও এই আমের চাষ হয়। এই আমের মিষ্টি সুগন্ধ ও স্বাদ পৃথিবীর অন্যান্য আমের থেকে ভিন্ন। তাই সারা পৃথিবীতে স্বাদ ও গন্ধের জন্য এই আম বাণিজ্যিক ভাবে বহুল পরিমাণে চাষ করা হয়। হিমসাগর আম জনপ্রিয় যে, এই আমকে আমের রাজা বলা হয়। হিমসাগর আমের ভিতরের রং হলুদ ও কমলা রং এবং কোন আশ নেই। হিমসাগর আম জুন মাসে গাছে পাকতে শুরু করে এবং জুনের শেষের দিকে পূর্ণ বাজারজাত করা হয়।  
হিমসাগর জাতের আম
হিমসাগর জাতের আম

হিমসাগর জাতের আমের গঠন

একটি স্বাভাবিক আমের ওজন ২৫০ গ্রাম থেকে ৩৫০ গ্রাম হয়ে থাকে যার ৭৭ শতাংশই হল আম বাকি ২৩ শতাংশ আমের আটি। এই উৎকর্ষতাই এই আমের বৈশিষ্ট্য । হিমসাগর আমের স্বাদ অন্যান্য জনপ্রিয় আম আল্পফন্স ও ল্যাংড়া আমের থেকে ভাল। ভারত ও বাংলাদেশে এ আম ছাড়া গ্রীষ্মকাল ভাবাই যায় না।

ল্যাংড়া আম

ভারতের বিহার রাজ্যের দ্বারভাঙায় ল্যাংড়া আম মোঘল আমরে চাষাবাদ শুরু হয। আঠারো শতকে এক ফকির সুস্বাদু এই আমের চাষ করেন। এই খোড়া ফকিরের নামে আমটির নামকরণ করা হয় ল্যাংড়া আম। ফকিরের আস্তানা থেকে এই জাতটি প্রথম সংগৃহিত হয়েছিল। খোড়া ফকির যেখানে বাস করতেন তার আশেপাশে শত শত আমের গাছ ছিল। তারই একটি থেকে ল্যাংড়া নামের অতি উৎকৃষ্ট জাতটি বেরিয়ে আসছে। সেই ফকিরের পায়ে একটু সমস্যা ছিল। সেই থেকে এই আমের নাম হয়ে যায় ল্যাংড়া।
ল্যাংড়া জাতের আম

ল্যাংড়া আমের অন্য নাম বারানসী আম। এটি আমের বিখ্যাত একটি জাত। ভারত, বাংলাদেশ ও পাকিস্তানে চাষ করা হয়। এটি ভারতের অন্যতম একটি বিখ্যাত আম। এটি পশ্চিমবঙ্গ সহ সমগ্র উত্তর ভারতে চাষ করা হয়।  এই আম পাকার পর খানিক হলুদে রঙের হয়। জুলাই মাসের দিকে এই আম পাকতে শুরু করে এবং বাজারে পাওয়া যায়। যার খাওয়ার উপযোগী অংশ ৭৩.১% ওজন ৩১৪.১% গ্রাম। মধ্য মৌসুমি জাত ল্যাংড়া। আষাঢ় মাসের শেষ অবধি-জুলাই মাসের শেষ সপ্তাহ পর্যন্ত বাজারে পাওয়া যায়।

গোপালভোগ আম

গোপালভোগ আম সব আমের জাতের চেয়ে আগে পাকে। গোপালভাগ আমের ঘ্রান অত্যান্ত সুমিষ্ট।  গোপালভোগ আমের জাতটি মূলত গোপালের ভোগ অর্থ্যাৎ হিন্দু ধর্মালম্বীরা ইশ্বর এর খাবারের প্রিয় ফলের সাথে তুলনা করে এর নামকরণ করেন গোপালভোগ। গোপালভোগ আম বাংলাদেশের সব জেলাতে প্রায় দেখা যায়। তবে সর্বোৎকৃষ্ট জাতের গোপালভোগ জন্মে থাকে বাংলোদেশের রাজশাহী, চাপাইনবাবগঞ্জ ও নাটোর জেলায়। তাছাড়া ভারতের মালদহ ও মুর্শিদাবাদ এবং উত্তর প্রদেশেও গোপালভোগ আম জন্মে থাকে।

গোপালভোগের আমের বৈশিষ্ট্য

গোপালভোগ আম মাঝারি আকৃতির লম্বা ও অনেকটা গোলাকার,ফলের বুক মাঝারি, কাধ উচু ফলটি গড়ে লম্বায় ৮.৬ সেমি। গোপালভোগ আমের ওজন ২১০ গ্রাম থেকে ৫০০ গ্রাম হয়ে থাকে। প্রায় ২-৪টা আমে কেজি হয়ে যায়। বছরের মে মাসের দ্বিতীয় সপ্তাহ থেকে অর্থ্যাৎ জৈষ্ঠ মাসের প্রথম থেকে পাকত শুরু করে ।

গোপালভোগ আমের পুষ্টিউপাদান

গোপালভোগ আম চেনার সবচেয়ে উপায় হচ্ছে বোটা শক্ত, যখন পাকার সময় হবে তখন বোটার পাশের রং হলুদ বর্ণ ধারণ করবে। গোপালভোগ আমে কোন আশ নেই। গোপালভোগ আমটি অনেক স্বাদযুক্ত ও সু-মিষ্ঠ একটি ফল।  গোপালভোগ আমে প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন এ থাকার কারনে রাতকানা রোগ ‍ও অন্ধত্ব প্রতিরোধ গোপালভোগ আম অনেক উপকারী । একটি গোপালভোগ আমে যে পরিমাণ পুষ্টিগত মান থাকে তা একজন মানুষকে সুস্থ রাখতে বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে।

হাড়িভাঙ্গা আম

হাড়িভাঙ্গা আমের উৎপত্তি রংপুর জেলার মিঠাপুকুর উপজেলার খোড়াগাছ ইউনিয়ন থেকে। হাড়িভাঙ্গা আম বাংলাদেশের একটি বিখ্যাত ও সুস্বাদু আম। হাড়িভাঙ্গা আমের উৎপত্তি একজন বৃক্ষবিলাসী মানুষের হাত ধরে। পূর্বে হাড়িভাঙ্গা আমের নাম ছিল মালদিয়া। ঐ ব্যাক্তি আম গাছটির নিচের মাটির হাড়ি দিয়ে ফিল্টার বানিয়ে পানি দিতেন। একদিন রাতে কে বা কারা ওই মাটির হাড়িটি ভেঙ্গে  ফেলে । ওই গাছে বিপুল পরিমাণ আম ধরে। আমগুলো ছিল খুৃবই সুস্বাদু। সেগুলো বিক্রির জন্য বাজারে নিয়ে গেলে লোকজন বিক্রিত আম সম্পর্কে তথ্য জানতে চায়। তখন চাষি নফল উদ্দিন মানুষকে বলেন, যে গাছের নিচের হাড়িটি মানুষ ভেঙ্গে ফেলে আর এই আমগুলো ঐ গাছের। তখন থেকেই ওই গাছটির আম হাড়িভাঙ্গা আম নামে পরিচিতি লাভ করে। বর্তমান রংপুর জেলার মাতৃগাছটির বয়স প্রায় ৬৩ বছর।

হাড়িভাঙ্গা জাতের আম

হাড়িভাঙ্গা আমের বৈশিষ্ট্য

আমের উপরিভাগ বেশি মোটা ও চওড়া নিচের অংশ চিকন। দেখতে সুঠাম ও মাংসালো, শ্বাস গোলাকার ও একটু লম্বা। শ্বাস অনেক ছোট, আশ নেই। আকারের তুলনায় ওজন অনেক বেশি। প্রতিকেজিতে প্রায় ৩-৪টি আম ধরে। চামড়া কুচকে গেলেও আম পচে না। ছোট থেকে পাকা পর্যন্ত আমের স্বাদ একেক রকম হয়।

হাড়িভাঙ্গা আম রাতকানা ও অন্ধত্ব প্রতিরোধে মহৌষধ। কচি পাতার রস দাতের ব্যাথা উপশমকারী। আমের শুকনো মুকুল পাতলা পায়খানা, পুরনো আমাশয় ও প্রস্রাবের জ্বালা-যন্ত্রনা উপশম করে। ফল হিসেবে খাওয়ার পাশাপাশি আম থেকে  চাটনি, আচার , আমসত্ত্ব, মোরব্বা ও জেলি-জুস তৈরি করা যায়। প্রচুর পরিমাণে এ” বা ক্যারোটিন, ভিটামিন সি, খনিজ পদাথ ও ক্যালোরি রয়েছে।

৩০০ প্রজাতির আমের পরিচয়

  1.  এফটি আইপি বাউ আম-৫ (শ্রাবণী-২)
  2. এফটি আইপি বাউ আম-১৩ (কাচামিঠা-৩)
  3. এফটি আইপি বাউ আম-১২ (কাচা মিঠা-২)
  4. এফটি আইপি বাউ আম-৬ (পলি এ্যাম্বব্রায়নী-১)
  5. এফটি আইপি বাউ আম-১১ (কাচা মিঠা-১)
  6. এফটি আইপি বাউ আম-৮ (পলি এ্যাম্বব্রায়নী-রাংগুয়াই-৩)
  7. এফটি আইপি বাউ আম-৩ (ডায়াবেটিক)
  8. এফটি আইপি বাউ আম-১০ (শৌখিন-২)
  9. এফটি বাউ আম-২ (সিন্দুরী)
  10. এফটি বাউ আম-৭ (পলি এ্যাম্বব্রায়নী-২)
  11. এফটি বাউ আম-১ (শ্রাবণী-১)
  12. এফটি বাউ আম-৯ (শৌখিন চৌফলা)
  13. টিয়াকাটি
  14. কালিয়া
  15. করল্লা
  16. দিল্লির লাড়ুয়া
  17. বারি আম-৫
  18. জালিখাস
  19. ছুচামুখী
  20. কাদের পছন্দ
  21. এফটি আইপি বাউ আম-৪
  22. সাটিয়ারকরা
  23. সফদর পছন্দ
  24. আনোয়ার রাতাউল
  25. বড়বাবু
  26. গোল্লা
  27. মনোহারা
  28. রাংগোয়াই
  29. রাঙামুড়ী
  30. কাজি পছন্দ
  31. ফজরীগোলা
  32. বাবুই ঝাকি
  33. সফেদা
  34. রগনী
  35. বাউনিলতা
  36. আপুস
  37. বেগম ফুলি
  38. গৌরজিত
  39. জহুরী
  40. রাখাল ভোগ
  41. গুটি মালদা
  42. বারি আম-৬
  43. ভারতী
  44. আনারস
  45. বাদামী
  46. দেওভোগ
  47. বারি-৮
  48. লতা
  49. সিদ্দিক পছন্দ
  50. আম্রপলি (ছোট)
  51. কিষাণ ভোগ
  52. মিশ্রীদাগী
  53. শ্যামলতা
  54. দাদভোগ
  55. পোল্লাদাগী
  56. মতিমন্ডা
  57. কাচামিঠা
  58. গোবিন্দ ভোগ
  59. আরাজাম
  60. বিড়া
  61. কুয়া পাহাড়ী
  62. মিশ্রীকান্ত
  63. মধুমনি
  64. আলফাজ বোম্বাই
  65. ভবানী চরুষ
  66. গিড়াদাগী
  67. দ্বারভাঙ্গা
  68. বারি আম-৪
  69. কালী ভোগ
  70. দুসেহরি
  71. ঝুমকা
  72. মন্ডা
  73. লাড্ডু
  74. শোভা পছন্দ
  75. গৃঠাদাগী
  76. সীতাভোগ
  77. ছোট আশ্বিনা
  78. দুধ কুমার
  79. চিনিবাসা
  80. বাউ আম-৩
  81. মৌচাক
  82. মহানন্দা
  83. তোতাপুরী
  84. বারি-৩
  85. পুকুর পাড়
  86. কোহিতুর
  87. বিলু পছন্দ
  88. কাগরী
  89. সিন্ধু
  90. মোহনভোগ
  91. হিমসাগর (নাটোর)
  92. হাড়িভাঙ্গা
  93. আম্রপলি (বড়)
  94. টিক্কা ফরাশ
  95. দুধস্বর (ছোাট)
  96. বোগলা গুটি
  97. রাজভোগ
  98. ডায়াবেটিক আম
  99. চৌষা
  100. সুবর্ণরেখা
  101. কালা পাহাড়
  102. বারি আম-২
  103. বউ ভুলানী
  104. জমরুদ
  105. অরুনা (হাইব্রিড-১০)
  106. ফেনিয়া
  107. নীলাম্বরী
  108. হায়াতী
  109. নাক ফজলী
  110. মিছরিদানা
  111. জালিবান্দা
  112. পাটনামজাথী
  113. বেনারসী ল্যাংড়া
  114. পাউথান
  115. গোলাপ খাস
  116. টাম অ্যাটকিন্স
  117. নারিকেল ফাকি
  118. মল্লিকা
  119. সূর্যপুরী
  120. চিনি ফজলী
  121. ভাদুরিয়া কালুয়া
  122. লক্ষণভোগ
  123. জামাই পছন্দ
  124. কেন্ট
  125. নাওমী
  126. ইরউইন
  127. কেইট
  128. ফ্লোরিডা
  129. হিমাউদ্দিন
  130. মাবরোকা
  131. স্যাম-রু-ডু
  132. শাদউল্লা
  133. সারোহী
  134. জিল
  135. কপূরী ভোগ
  136. এসপাডা
  137. বাশী বোম্বাই
  138. আজিজপছন্দ
  139. সফেদা লখনৌ
  140. হুসনে আরা
  141. কুপূরা
  142. সামার বাহিশত কারানা
  143. বাংলা ওয়ালা
  144. ক্যাম্বোডিয়ানা
  145. এক্সট্রিমা
  146. বদরুল আসমার
  147. মোম্বাসা
  148. বোম্বাইর্খুদ
  149. ফজরী জাফরানী
  150. শাদওয়ালা
  151. রোসা
  152. আরু মানিস
  153. অ্যামিলী
  154. নিসার পছন্দ
  155. র্যাড
  156. বোররন
  157. সফেদা বাদশাবাগ
  158. হিন্দি
  159. পাহুতান
  160. কোরাকাও ডি বই
  161. কারা বাউ
  162. মিশ্রীভোগ
  163. পালমার
  164. বেলখাস
  165. পদ্মমুখ
  166. আমান র্খুদ বুলন্দবাগ
  167. শ্রীধন
  168. বাঙামুড়ী
  169. পুনিত (হাইব্রিড-১৩)
  170. নীলম
  171. পিয়ারী
  172. মাডু
  173. মহারাজ পছন্দ
  174. লাইলী আলূপুর
  175. লা জবাব মালিহাবাদ
  176. সামার বাহিশত রামপুর
  177. ম্যানিলা
  178. জান মাহমুদ
  179. মিছরি দমদম
  180. রুমানি
  181. ফারুকভোগ
  182. দুধিয়া
  183. সামার বাহিশ্ত
  184. কুমড়া জালি
  185. টারপেন টাইন
  186. নাজুকবদন
  187. মানজানিল্লো নুনেজ
  188. কাকর হান
  189. কেনসিংটন
  190. বোম্বে কলন
  191. পাথুরিয়া
  192. পলকপুরী
  193. জাফরান
  194. মধু মালতী
  195. জিতু ভোগ
  196. কাকরহিয়া সিকরি
  197. খান বিলাস
  198. সফেদা মালিহাবাদ
  199. মোহাম্মদ ওয়ালা
  200. মিক্সড স্পেশাল
  201. ম্যাডাম ফ্রান্সিস
  202. বনারাজ
  203. কলম সুন্দরি
  204. কালুয়া গোপালভোগ
  205. ভেজপুরী
  206. জুলী
  207. গোলাপবাস
  208. সামার বাহিতশত আলীবাগ
  209. ম্যাটরাজ
  210. ভুজাহাজরী
  211. গুঢী
  212. ইলশে পেটী
  213. কলম বাজি
  214. ইয়াকুতিয়া
  215. লতা বোম্বাই
  216. সেন সেশন
  217. ইমাম পছন্দ
  218. কৃষ্ণভোগ
  219. সারুলী
  220. জনার্দন পছন্দ
  221. আল্লামপুর বানেশান
  222. শ্রাবণী
  223. আর-২ এফ-২
  224. সাবিনা
  225. তোহফা
  226. নোশা
  227. বাগান পল্লি
  228. ফজরী কলন
  229. তৈমুরিয়া
  230. কাচ্চা মিঠা মালিহাবাদ
  231. ভারতভোগ
  232. ফজরি কলন
  233. কাওয়াশজি প্যাটেল
  234. জালিবাম
  235. জাহাঙ্গির
  236. কালিজংগী
  237. বোম্বে সায়া
  238. বোম্বে গ্রিন
  239. শরবতি ব্রাউন
  240. আলফান
  241. মিঠুয়া
  242. রত্না
  243. দ্বারিকা ফজলি
  244. ছোটীবোম্বাই
  245. লাড্ডু সান্দিলা
  246. দাদাভোগ
  247. ভ্যালেনাটো
  248. মায়া
  249. পেয়ারা ফুলী
  250. আলম শাহী
  251. অস্ট্রেলিয়ান আম
  252. আমব্রা
  253. গুলাবজামুন
  254. সিন্দরী ফজলী
  255. বেগম বাহার
  256. কালী বোম্বাই
  257. চকচকা
  258. রাজ ভুলানী
  259. গোলেক
  260. নাবি বোম্বাই
  261. সিন্দি
  262. বারি আম-৭
  263. ভতো বোম্বাই
  264. চোষা
  265. জিলাপি কাড়া
  266. দিলসাদ
  267. বিশ্বনাথ চ্যাটার্জি
  268. জগৎ মোহিনী
  269. শীতল পাটি
  270. বৃদ্ধ কালুয়া
  271. ছাতাপোরা
  272. বন খাসা
  273. রাজলক্ষী
  274. দুধ কুমারী
  275. চন্দনখোস
  276. পারিজা
  277. ব্যাঙ্গলোরা
  278. মাধুরী
  279. রং ভীলা
  280. গুটি লক্ষণভোগ
  281. পাটুরিয়া
  282. আমিনা
  283. চালিতা গুটি
  284. কাকাতুয়া
  285. পালসার
  286. বাগান বিলাস
  287. মালগোভা
  288. সিডলেস
  289. পাটনাই
  290. কালিভোগ
  291. কৃষ্ণকলি
  292. কালূযা (নাটোর)
  293. হিমসাগর (রাজশাহী)
  294. বাদশাভোগ
  295. বোগলা
  296. বাদশা
  297. শামসূল সামার
  298. রুবী
  299. রস কি গুলিস্তান
  300. বোম্বাই (চাপাই)
  301. ক্যালেন্ডা
  302. নাম ডক মাই 
  303. কন্দমুকাররার
  304. ক্ষুদি ক্ষিরসা
  305. বোম্বাই
  306. সুরমা ফজলি
  307. সুন্দরী
  308. বৈশাখী
  309. য়িারর চারা
  310. শুকরাং
  311. মালদা
  312. শেরীধণ
  313. হীরালাল বোম্বাই
  314. রসকি জাহান
  315. বাতাসা
  316. আম্রপালি
  317. হিমসাগর
  318. ক্ষিরসাপাত
  319. রাণী পছন্দ
  320. তোতাপুরী (ম্যাট্রাস)
  321. মধু চুষকী
  322. গোপালভোগ
  323. লখনা
  324. বৃন্দাবনি
  325. ফজলি
  326. আশ্বিনা
  327. ক্ষীরমন
  328. সেন্দুরা গুটি
  329. ল্যাংড়া
  330. গৌড়মতি

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url