পেটের মেদ কমানোর উপায়-যেসব খাবারে পেটের মেদ কমে
পেটের মেদ কমান
পেটের মেদ কমানো পৃথিবীর কঠিন কাজের মধ্যে একটি বললে ভুল হবে না । এমন কি কঠোর ডায়েট অনুসরণের পরেও শরীরের অন্যান্য অংশের মেদ কমলেও পেটের মেদ কমে না। পেটের মেদ থাকলে সৌন্দর্য যেমন ঘাটতি হয়ে তেমনি নিজেরে চেহারাও দেখতে বিশ্রি লাগে।
তবে বাড়িতে কিছু নিয়ম অনুযায়ী মেনে চললে অসম্ভবকেও সম্ভব করা যায় অর্থাৎ পেটের মেদ কমানো যায়।
পোস্ট সূচিপত্র
- লেবু পানি:
- জিরা পানি:
- সকালের নাস্তায় প্রোটিন রাখা:
- শস্য জাতীয় খাবার খাওয়া :
- হলুদ গুড়া :
- ইয়োগা :
- পানি :
লেবু পানি:
সকালের শুরুতে মনমেজাজ কে সতেজ রাখতে আমরা ক্যাফেইন গ্রহন করি। পেটের চর্বি কমাতে সকালে এক গ্লাস গরম পানি দিয়ে লেবু যাদুকরী কাজ করে। লেবুতে যে ভিটামিন সি ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে তা শরীরের জন্য অনেক ভালো। শুধু লেবু পানি খেতে সমস্যা হলে সাথে মধু মিশিয়ে খেতে পারেন।
জিরা পানি:
পেটের মেদ কমানোর জন্য সকালের আরেকটি পানীয় হচ্ছে জিরা পানি। জিরা পানি শুধু মাত্র হজমেই সহায়তা করে না পেটের মেদ কমাতে গুরুত্বপুর্ণ কমাতে সহায়তা করে
সকালের নাস্তায় প্রোটিন রাখা:
প্রোটিন শরীরের শক্তির অন্যতম উৎস। সকালে প্রোটিনযুক্ত খাবার খেলে তা সারাদিন শরীরে জ্বালানির মতো কাজ করে। অনেক্ষন পেট ভরা রাখতে সাহায্য করে।রক্তে শর্করা ও ইনসুলিনের ভারসাম্য বজায় রাখতে সহায়তা করে।
শস্য জাতীয় খাবার খাওয়া :
এই খাবারগুলোতে রছেয়ে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার। পুষ্টি যোগানের পাশাপাশি খাবরগুলো বেশি ক্যালোরির খাবার গ্রহনে শরীরকে নিরুৎসাহিত করে। এতে করে শরীরের ওজন কমবে পাশাপাশি পেটের মেদও কমবে।
হলুদ গুড়া :
রান্নায় আমরা কম বেশি হলুদ ব্যবহার করি। হলুদ একদিকে যেমন ওজন কমায় অন্যদিকে ইনসুলিনের মাত্রাও নিয়ন্ত্রনে রাখে।
ইয়োগা :
স্ট্রেস শরীরে ক্ষুধার পরিমাণ বাড়াতে থাকে। এতে করে হাই ক্যালোরিযুক্ত খাবার খাওয়ার জন্য মানুষ বেশি আগ্রহী হয়ে ওঠে। চিন্তমুক্ত থাকতে প্রতিদিন বাড়িতে ইয়োগা করতে হবে।
পানি :
ওজন কমাতে পানির কোন বিকল্প নেই। পানি একদিকে শরীর হাইড্রেট করে সেই সাথে অস্বাস্থ্যকর খাবারের প্রতি আগ্রহ দূর করে। খাওয়ার আগে পানি খেলে খাবারও কম খাওয়া যায়।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url