ক্ষুধামান্দ্যের সমস্যা;র কারন,লক্ষন- ক্ষুধামান্দ্যের ঘরোয়া চিকিৎসা পদ্ধতি
পোস্ট সূচিপত্র
ক্ষুধামান্দ্যর কারন :
- পাকস্থলীর আলসার
- পাকস্থলীর পুরাতন প্রদাহ
- অগ্ন্যাশয়ের ক্যান্সার
- লিভার সিরোসিস
- সংক্রামক যকৃত প্রদাহ
- পাকস্থলীর ক্যান্সার
মুলত এ কারনগুলো ক্ষুধামান্দ্যর প্রাথমিক কারন হিসেবে চিহ্নিত।
দেহের অন্যান্য কিছু রোগে ক্ষুধামান্দ্য লক্ষন
- রক্তস্বল্পতা
- ফূসফুস এবং ফুসফুস বহির্ভুত যক্ষ্মা রোগ
- গর্ভকালীন সময়ে
- অতিরিক্ত এলকোহল সেবন
- জ্বর
- কৃমি সংক্রামণ
- অলস পরিশ্রম বিহীন জীবন-যাপন
- মানসিক উদ্বিগ্নতা ও বিমর্ষতা।
- মাদকাসক্তি
- ভুল খাদ্যাভ্যাস
ক্ষুধামান্দ্যর লক্ষণ
- শরীরের ওজন হ্রাস পাওয়া
- খেতে না চাওয়া
- মহিলাদের অনিয়মিত মাসিক
- মুখে দুর্গন্ধ হতে পারে
- শারীরিক দুর্বলতা
- দুশ্চিন্তা
- নিজেকে ভারী ভারী লাগা এবং অনিদ্রা ইত্যাদি উল্লেখযোগ্য।
ঘরোয়া চিকিৎসা
ডোজ থেরাপি : পেপে আমাদের পাকস্থলীর সাথে সাম্প্রতিককালের গবেষনায় জানা যায় যে, পেপেতে বিদ্যমান পেপাইন নামক এনজাইম হজমশক্তি বৃদ্ধি ও অজীর্ণ নাশে কার্যকর। হজম শক্তি বৃদ্ধি করার জন্য পাকা পেপে ৮০-১০০ গ্রাম পরিমাণ এবং কাচা পেপে সবজি হিসেবে ১০০-১৫০ গ্রাম পরিমাণ নিয়মিত খেতে হবে।
গোল মরিচ : ২ গ্রাম ফল বা বীজচূর্ণ ১ গ্রাম পরিমাণ সৈন্দব লবণ অথবা বিট লবণ মিশিয়ে আহারের পর দিনে ২ বার সেব্য। ১৫-২০ দিন নিয়মিত সেবন করে যেতে হবে।
আদা : ২-৩ গ্রাম কাচা আদা সামান্য পরিমাণ সৈন্দব লবণ অথবা বিট লবণ মিশিয়ে আহারের পর দিনে ২ বার সেব্য। ১৫-২০ দিন নিয়মিত সেবন করে যেতে হবে।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url