শিশুদের ফোড়া ও ফোড়ার ঘরোয়া চিকিৎসা-করলার চায়ের গুনাগুন

শিশুদের ফোড়া হওয়া একটি সাধারণ ব্যাপার বলা চলে। ফোড়া হলে সংশ্লিষ্ট জায়গায় লালাভ হয়ে যায়। গ্রীষ্মকালে শিশুদের চুলের গোড়ায় অথবা ঘর্মগ্রন্থিতে ছোট ছোট ফোড়া উঠতে দেখা যায়।  

শিশুদের ফোড়া ও ফোড়ার ঘরোয়া চিকিৎসা

ফোড়ার কারণ

স্ট্যাফাইলোকক্কাসের কারনেই ফোঁড়া দেখা যায়। উক্ত জীবাণু ঘর্মগ্রন্থি ও চুলের গোড়ায় প্রবেশ করে ফোঁড়া সৃষ্টি করে।

ফোঁড়ার লক্ষন

ফোঁড়া দেহের যেকোনো অংশে হতে পারে। সাধারনত ভ্রুতে, ঘাড়ের পেছনে ও নিতম্বের উপরে হয়ে থাকে। ফোঁড়া চোখের ওপরে ও নাকে হলে তা ভয়াবহ অবস্থার সৃষ্টি করতে পারে। উক্ত অঙ্গগুলো সরাসরি মস্তিষ্কের সাথে সংযুু্ক্ত থকে। ফোঁড়া থেকে বিষাক্ত রস মস্তিষ্কে ছড়িয়ে পড়তে পারে। কখনো একটি মাত্র ফোঁড়া থাকে একাধিক ফোঁড়ার জন্ম হতে পারে। ফোঁড়া হলে ব্যাথা হয় ও জ্বর হয়।

শিশুর ফোঁড়া নিরাময়ে প্রাকৃতিক চিকিৎসা

নিমতেল ও কালোজিরার তেল এক সাথে মিশিয়ে  ফোঁড়া স্থানে দিনে দুই বার লাগাতে হবে।


 করলার চায়ের উপকারিতা-করোলার চায়ের গুনাগুন

 

করলার চায়ের গুনাগুন

করলা চা তেতো হওয়ায় আমরা অনেকে তা পান করতে পছন্দ করিনা। তবে এই চায়ের ঔষুধি গুনাগুন জানলে আপনি আজ  থেকে নিয়মিত েএই চা পান করতে চাইবেন।

ডায়াবেটিস  ও কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রনে এই হারবাল চা পান করতে পারেন। এই তেতো চা রক্তে সুগারের মাত্রা নিয়ন্ত্রনে সাহায্য করে।

করলার পাতা, বীজ বা ফল ব্যবহার করে েএই চা তৈরি করা হয়ে থাকে। শুকনো করলার টুকরাকে জলে ভিজিয়ে রেখে চা তৈরি করা হয় এবং ঔষুধ হিসেবে বিক্রি হয়।

জেনে নিন করলার চায়ের পুষ্টিগুন--

১।  প্রাচীনকাল থেকেই ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রনে করলার ব্যবহার হয়ে আসছে। করলা চা রক্তে সুগারের মাত্রা নিয়ন্ত্রন করে।

২। এই চা রক্তে কোলেস্টেরলের মাত্রা কমিয়ে শরীর সুস্থ রাখে। 

৩। লিভার পরিষ্কার রাখে, ফলে বদহজম রোধ করে।

৪। রোধ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় এই চা। এতে থাকা ভিটামিন সি যে কোনো ইনফেকশনের হাত থেকে রক্ষা করে। এ ছাড়া রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়।

৫। করলা চাষে উপস্থিত ভিটামিন ‘এ‘ চোখ ভালো রাখে।


এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url