শিশুদের ফোড়া ও ফোড়ার ঘরোয়া চিকিৎসা-করলার চায়ের গুনাগুন
ফোড়ার কারণ
ফোঁড়ার লক্ষন
শিশুর ফোঁড়া নিরাময়ে প্রাকৃতিক চিকিৎসা
নিমতেল ও কালোজিরার তেল এক সাথে মিশিয়ে ফোঁড়া স্থানে দিনে দুই বার লাগাতে হবে।
করলার চায়ের উপকারিতা-করোলার চায়ের গুনাগুন
করলা চা তেতো হওয়ায় আমরা অনেকে তা পান করতে পছন্দ করিনা। তবে এই চায়ের ঔষুধি গুনাগুন জানলে আপনি আজ থেকে নিয়মিত েএই চা পান করতে চাইবেন।
ডায়াবেটিস ও কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রনে এই হারবাল চা পান করতে পারেন। এই তেতো চা রক্তে সুগারের মাত্রা নিয়ন্ত্রনে সাহায্য করে।
করলার পাতা, বীজ বা ফল ব্যবহার করে েএই চা তৈরি করা হয়ে থাকে। শুকনো করলার টুকরাকে জলে ভিজিয়ে রেখে চা তৈরি করা হয় এবং ঔষুধ হিসেবে বিক্রি হয়।
জেনে নিন করলার চায়ের পুষ্টিগুন--
১। প্রাচীনকাল থেকেই ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রনে করলার ব্যবহার হয়ে আসছে। করলা চা রক্তে সুগারের মাত্রা নিয়ন্ত্রন করে।
২। এই চা রক্তে কোলেস্টেরলের মাত্রা কমিয়ে শরীর সুস্থ রাখে।
৩। লিভার পরিষ্কার রাখে, ফলে বদহজম রোধ করে।
৪। রোধ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় এই চা। এতে থাকা ভিটামিন সি যে কোনো ইনফেকশনের হাত থেকে রক্ষা করে। এ ছাড়া রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়।
৫। করলা চাষে উপস্থিত ভিটামিন ‘এ‘ চোখ ভালো রাখে।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url